ব্যাঙ্কমিত্র দেরকে ব্যাঙ্ককর্মীর মর্যাদা
ভারত গনতান্ত্রিক দেশ,আর গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আন্দোলনের মাধ্যামে ব্যাঙ্কমিত্ররা ব্যাঙ্ককর্মীর মর্যাদা পেতে পারে। দেশের কোরনার ভয়াবহ সময়ে যারা কোরনা যোদ্ধার ভূমিকায় কাজ করেছিল তারা এখন স্থায়ী হওয়ার জন্য আন্দোলন করছে। সিভিল পুলিশ দের রাজ্য সরকার একটা ভালো অবস্থায় এনে দিয়েছে, অঙ্গনওয়াড়ী কর্মীরা আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের বেতন বৃদ্ধি করে নিয়েছে। আশা কর্মীরা আন্দোলনের মাধ্যমে বেতন বৃদ্ধি করে নিয়েছে। তাছাড়া সরকার থেকে স্থায়ীত্বের আশ্বাস তারা পেয়েছে। কিন্তু ব্যঙ্কমিত্র একমাত্র পেশা,যার কোন স্থায়িত্ব নেই,এবং বেতন যত দিন যাচ্ছে কমছে। এটা ভারত তথা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল যে দিন দিন বেতন কমছে। তার পরে তো পান থেকে চুন খসার উপায় নেই। তাছাড়া ব্যাঙ্কমিত্রদের সঙ্গে ম্যানেজমেন্ট এমন ব্যবহার করছে, যেন ব্যাঙ্কমিত্ররা চোর।
আজ যদি ব্যাঙ্কমিত্র না থাকতো দেশের মানুষ এতো বেশি ব্যাঙ্কের দরজায় আসতো না। ব্যাঙ্কমিত্র না থাকলে ব্যাঙ্কের NPA আরো বাড়তো,ব্যাঙ্কগুলো আরো রুগ্ন হতো। কিন্তু সকল কাজে যখন ব্যাঙ্কমিত্রের প্রয়োজন,তবে কেন স্থায়ীকরন করা হচ্ছেনা ব্যাঙ্কমিত্রদের। এরজন্য ব্যাঙ্কমিত্ররা নিজেরা দায়ী। আন্দোলন ছাড়া কোন কিছুই সহজে পাওয়া যায় না, তাই বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে হবে। সরকার আমাদের আন্দোলন দেখবে তারপর তো কিছু একটা ব্যাবস্থা করবে। যদি আমার আমাদের সমস্যার কথা সরকার পর্যন্ত পৌছাতে না পরি,তবে সরকার কেন ভাববে ব্যাঙ্কমিত্রদের কথা। ব্যাঙ্কমিত্রদের কে আগে কম্পানিকে তাড়াতে হবে, এবং তারজন্য ও বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে হবে। কেন আমার নিজের রোজগারের টাকা কম্পানি কে দেব। তাই বৃহত্তর স্বার্থে একজোট হওয়াটা খুবই জরুরি। দেখবেন ব্যাঙ্কমিত্র একদিন ব্যাঙ্ককর্মীর মর্যাদা পাবেই।
Thik katha
ReplyDelete